এক্সিম ব্যাংক

আমানত প্রকল্পগুলো

আল ওয়াদিয়া চলতি হিসাব

এক্সিম ব্যাংক ইসলামী শরীয়াহ্ মোতাবেক আল ওয়াদিয়া নীতির আলোকে আল ওয়াদিয়া চলতি হিসাব পরিচালনা করে।
এই হিসাবে জমাকৃত অর্থ চাওয়া মাত্র গ্রাহককে দেয়া হয় এবং গ্রাহকের কাছ থেকে ব্যাংক তার  টাকা ব্যবহারের অনুমতি নেয়।
এই হিসাবে গ্রাহক তার ইচ্ছেমাফিক লেনদেন করতে পারেন।
এই হিসাবে কোন মুনাফা দেয়া হয় না এবং জমাকারীকে কোন লোকসানও বহন করতে হয় না।




মুদারাবা হিসাব

এক্সিম ব্যাংক ইসলামী শরীয়াহ্ মোতাবেক মুদারাবা নীতিমালার আলোকে নিম্নলিখিত হিসাব সমূহ পরিচালনা করে।
এইসব হিসাবে ব্যাংক ‘মুদারিব’ এবং গ্রাহক ‘সাহিব আল-মাল’ হিসেবে গণ্য হয়।ব্যাংক জমাকারীর পক্ষে তার জমাকৃত অর্থ বিনিয়োগ করে এবং মুদারাবা তহবিল বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত আয়ের কমপক্ষে শতকরা ৬৫ ভাগ মুদারাবা হিসাবসমূহে বছর শেষে বন্টন করে।

মুদারাবা সঞ্চয়ী আমানত

মুদারাবা সঞ্চয়ী আমানত হল সাধারণ সেভিংস একাউন্ট। যে কোন সময় এই একাউন্টে টাকা জমা রাখা যায় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী টাকা তোলা যায়।
একাউন্টের সর্বনিম্ন স্থিতি ৫০০ টাকা।
প্রতি বছর জুন এবং ডিসেম্বর মাসে একাউন্টের জমা স্থিতির উপর মুনাফা দেয়া হয়।
এই হিসাব থেকে প্রতি মাসে সাধারণভাবে চারবার এবং প্রতিবারে জমা স্থিতির এক চতুর্থাংশ পরিমাণ বিনা নোটিশে উত্তোলন করা যায়।
মাসের ৬ তারিখ থেকে শেষ তারিখ পর্যন্ত হিসাবের সর্বনিম্ন স্থিতি সংশ্লিষ্ট মাসের লাভ হিসেবের জন্য গণ্য করা হয়।
বার্ষিক লাভ-লোকসান হিসাব চূড়ান্ত হওয়ার পূর্বে হিসাব বন্ধ করলে বিদ্যমান সাময়িক হারে লাভ প্রদান করা হয়। পরবর্তীকালে লাভের হার বেশী বা কম ঘোষিত হলে জমাকারী বা ব্যাংক কারো কোন দাবি থাকে না।

মুদারাবা বিশেষ নোটিশ আমানত

এই হিসাব থেকে টাকা উত্তোলনের জমা গ্রাহক কর্তৃক ৭ দিনের নোটিশ প্রদান করতে হয় এবং এই হিসাবে দৈনিক ভিত্তিতে মুনাফা প্রদান করা হয়।

মুদারাবা মেয়াদী আমানত

এই হিসাব ১,৩,৬ মাস বা ১,২, ও ৩ বছর মেয়াদে যে কোন সময়ে সর্বনিম্ন ৫০০০ বা এর বেশি যে কোন পরিমাণ টাকা দিয়ে খোলা যায়। গ্রাহক মেয়াদ শেষে অথবা প্রয়োজনবোধে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই তার টাকা তুলে নিতে পারেন অথবা পরবর্তী মেয়াদের জন্য নবায়ন করতে পারেন। এই হিসাবের জন্য কোন চেক বই ইস্যু করা হয় না। চেক বইয়ের পরিবর্তে জমার বিপরীতে অ-হস্তান্তরযোগ্য মুদারাবা মেয়াদী জমা রশিদ (টিডিআর) ইস্যু করা হয়। ১ মাসের পূর্বে ভাঙ্গালে কোন মুনাফা দেয়া হয় না তরে ১ মাসের পরে কিন্তুই মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বে ভাঙ্গালে মুদারাবা সঞ্চয়ী আমানত হিসাবের প্রাক্কলিত হারে মুনাফা দেয়া হয়। প্রয়োজনবোধে উক্ত হিসাবটি লিয়েন রেখে জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৯০% পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করা যায়।

মুদারাবা মাসিক সঞ্চয়ী আমানত প্রকল্প

এই হিসাব ৫ বছর, ৮ বছর, ১০ বছরও ১২ বছর মেয়াদে যে কোন সময়ে ২০০ টাকা, ৫০০ টাকা ১০০০ টাকা, ২০০০ এবং ৫০০০ টাকায় জমা দিয়ে খোলা যায়।
প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে মাসিক কিস্তির নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা দিতে হয় অথবা অগ্রিমও প্রদান করা যায়; প্রয়োজনবোধে উক্ত হিসাবটি লিয়েন রেখে ৩ বছর পর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৯০% পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করা যায়।
১ বছরের পূর্বে ভাঙ্গালে কোন মুনাফা দেয়া হয় না। তবে ১ বছর পূর্তির পর কিন্তু ৫ বছরের পূর্বে হিসাব বন্ধ করলে মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের প্রাক্কলিত হারে মুনাফা প্রদান করা হয়।
ব্যাংক অনুমোদিত যে কোন মেয়াদ পূর্তির পর কিন্তু হিসাব খোলার সময় হিসাবধারী কর্তৃক নির্দেশিত মেয়াদ পূর্তির পূর্বে বন্ধ করলে অর্থাৎ দুইটি মেয়াদের মধ্যবর্তী কোন সময়ে হিসাব বন্ধ করে টাকা তুলতে চাইলে, পূর্ববর্তী মেয়াদের জন্য প্রাক্কলিত হারে নির্ধারিত সম্পূর্ণ মুনাফা এবং পরবর্তী খন্ডকালীন সময়ের জন্য মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের প্রাক্কলিত হারে মুনাফা প্রদান করা হয়।
জমাকারী এক বা একাধিক প্রাপ্তবয়স্ক বা অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে তার হিসাবের উত্তরাধীকারী হিসেবে মনোনীত করতে পারেন। একাধিক ব্যক্তির মনোনয়নের ক্ষেত্রে হিসেবে তাদের অংশ নির্ধারণ করে দিতে হয়।
গ্রাহক যদি পর পর তিনটি কিস্তি প্রদানে ব্যর্থ হয় তাহলে হিসাবটি বন্ধ হয়ে যায়।
জমাকারীর জীবদ্দশায় অথবা জমা টাকা গ্রহণের আগে মনোনীত ব্যক্তির মৃত্যু হলে ঐ মনোনয়ন বাতিল বলে গণ্য হয়। জমাকারী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি দ্বারা তারা মনোনয়ন বাতিল বা পরিবর্তন করতে পারেন। জমাকারীর মৃত্যুর পর তার মনোনীত ব্যক্তি ইচ্ছে করলে জমার সম্পূর্ণ টাকা একসাথে উঠাতে পারেন।
হিসাবের মূল্যমান ও মেয়াদ পরিবর্তন বা নবায়ন করা যায় না।


মুদারাবা মাসিক আয় আমানত প্রকল্প

এই হিসাবে সর্বনিম্ন এককালীন ২৫,০০০ টাকা বা এর বেশি যে কোন পরিমাণ টাকা ৩ বছর মেয়াদে জমা দিয়ে সাময়িক হারে প্রতি মাসে মুনাফা গ্রহণ করা যায়, তবে ১ বছরের পূর্বে ভাঙ্গালে কোন মুনাফা দেয়া হয় না।
প্রয়োজনবোধে উক্ত হিসাবটি লিয়েন রেখে জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৮০%পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করা যায়।

মুদরাবা সুপার সেভিংস আমানত প্রকল্প

যে কোন ব্যক্তি, কোম্পানী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারী সংস্থা, এনজিও ও ট্রাস্ট সর্বনিম্ন ৫,০০০ টাকা বা এর বেশি যে কোন পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে ৬ বছর মেয়াদে এই হিসাব খুলতে পারেন।
জমাকৃত টাকা নির্ধারিত মেয়াদ শেষে দ্বিগুনেরও অধিক হয়ে থাকে।
১ বছরের পূর্বে ভাঙ্গালে কোন মুনাফা পাওয়া যায় না। প্রয়োজনবোধে উক্ত হিসাবটি লিয়েন রেখে ৩ বছর পর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৯০% পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করা যায়।


মুদারাবা মাল্টিপ্লাস সেভিংস আমানত প্রকল্প

যে কোন ব্যক্তি, কোম্পানী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারী সংস্থা, এনজিও ও ট্রাস্ট সর্বনিম্ন ৫,০০০ টাকা বা এর বেশি যে কোন পরিমাণ টাকা জমা দিয়ে ১০ বছর মেয়াদে এই হিসাব খুলতে পারেন।
জমাকৃত টাকা নির্ধারিত মেয়াদ শেষে তিনগুনেরও অধিক হয়ে থাকে।
১ বছরের পূর্বে ভাঙ্গালে কোন মুনাফা পাওয়া যায় না।
এই হিসাবে জমাকৃত অর্থ থেকে গ্রাহক ৩ বছর পর তার প্রয়োজন অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৯% পর্যন্ত বিনিয়োগ সুবিধা গ্রহণ করতে পারেন।
মুদারাবা সুপার সেভিংস প্রকল্পের জন্য ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত মেয়াদ পূর্তির পর কিন্তু মুদারাবা মাল্টিপ্লাস সেভিংস প্রকল্পের মেয়াদ পূর্তির পূর্বে ভাঙ্গালে মুদারাবা সেভিংস প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত হারে নির্ধারিত সম্পূর্ণ মুনাফা এবং পরবর্তী খন্ডকালীন সময়ের জন্য মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের প্রাক্কলিত হারে মুনাফা প্রদান করা হয়।


মুদারাবা শিক্ষা সঞ্চয়ী আমানত প্রকল্প

আকর্ষণীয় লভ্যাংশের পাশাপাশি কোন সার্ভিস চার্জ নেই।
সর্বনিম্ন জমা ১০০ টাকা মাত্র এবং একাউন্টের মাধ্যমে টিউশন ফি প্রদানের সুবিধা।


মুদারাবা হজ্ব আমানত প্রকল্প

এই হিসাব ৫ বছর, ৮ বছর, ১০ বছর, ১৫ বছর ও ২০ বছর মেয়াদে যে কোন সময়ে খোলা যায় যা হজ্ব সম্পাদের পথ সহজ ও সুগম করে দেয়।
হিসাবধারী কোন কারণে হজ্ব পালন করতে অপারগ হলে তার জমাকৃত টাকার উপর মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের প্রাক্কলিত হারে মুনাফা প্রদান করা হয়।


মুদারাবা ক্যাশ ওয়াক্বফ ডিপোজিটের শর্তাবলী

এই হিসাবে জমাকারী “ওয়াক্বফ অথবা সাহেব-আল-মাল অথবা তহবিলের মালিক” এবং ব্যাংক “নাজির অথবা ব্যবসার সংগঠক” হিসেবে আখ্যায়িত হয়।
মুদারাবা প্রিন্সিপাল অনুযায়ী নগদ কিস্তি আকারে জমা গৃহিত হয় যেখানে প্রাথমিক জমা সর্বনিম্ন ৫,০০০ টাকা থেকে পরবর্তীতে ১,০০০ টাকা অথবা এর গুনিতক হিসেবে জমা দেয়া হয়। প্রয়োজনে প্রাসঙ্গিক নিয়মনীতি মেনে বৈদেশিক মুদ্রাও গৃহিত হতে পারে।
মুদরাবা ক্যাশ ওয়াক্বফ জমা হিসাব ওয়াক্বিফের প্রদত্ত নামে চিরকালের জন্য করা হয়।
কিস্তি ভিত্তিক ক্যাশ ওয়াক্বফ’র ক্ষেত্রে যে কোন সংখ্যক কিস্তি অগ্রিম গৃহিত হয়।
ওয়াকিফ বিশেষ নির্দেশনা (Special Instruction) এর মাধ্যমে ঐ শাখায় পরিচালিত তার অন্য হিসাব থেকে নির্দিষ্ট কিস্তি প্রদান করতে পারেন। এক্ষেত্রে ব্যাংক ওয়াকিফের হিসাব থেকে মেয়াদপূর্তির পর এককালীন ১০০ টাকা অথবা আলাদা আলাদা ইনস্টলমেন্টের প্রতিটির ক্ষেত্রে ১০ টাকা বিয়োজন করতে পারে।
ক্যাশ ওয়াক্বফ নির্ধারিত এনডোমেন্ট রিসিট এর মাধ্যমে গৃহিত হয় এবং শুধুমাত্র পূর্বঘোষিত তহবিল গঠনের পরেই সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
ওয়াক্বফ ব্যবস্থাপনা কমিটি ওয়াক্বফকৃত তহবিল সংক্ষন করেন। তহবিলের অব্যবস্থাপনা বিষয়ে ওয়াক্বিফের কোন অভিযোগ/ অনুসন্ধান থাকলে কমিটি সে বিষয়টি দেখে এবং কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয়।
মুদারাবা প্রিন্সিপাল এর মাধ্যমে পরিচালিত হয় বলে ওয়াক্বফ তহবিল অক্ষত নাও থাকতে পারে। মুদারাবা প্রিন্সিপাল অনুযায়ী ব্যবসায় কোন ক্ষতি হলে তা ওয়াকফকৃত তহবিল থেকে কেটে নেয়া হয়।
হিসাবে অর্জিত মুনাফা ওয়াক্বিফ কর্তৃক উল্লেখিত খাতসমূহে ব্যয়িত হয়। অব্যয়িত মুনাফা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়াকিফ তহবিলে জমা হয়।
নির্দেশিত খাতসমূহে ব্যয়ের জন্য হিসাবে অর্জিত মুনাফা ব্যাংক/ ওয়াকিফ/ মুতাওয়াল্লী উত্তোলন করা যায় এবং নির্দেশিত খাতসমূহে ওয়াক্বিফ জীবদ্দশায় পরিবর্তন করতে পারেন।
নির্দেশিত খাতসমূহ ওয়াক্বফ এর ক্ষেত্রেও ওয়াক্বিফ যদি কিস্তি প্রদান অসমর্থ হন তাহলে ঐ সময়কালে জমাকৃত টাকার উপর মুনাফা প্রদান করা হয় এবং ওয়াক্বিফ পুনরায় পরবর্তী বছরে কিস্তি জমাদানের সুবিধা পেয়ে থাকে।
ওয়াক্বিফএর মৃত্যু হলে ওয়াক্বফ হিসাবের অর্জিত মুনাফা তার নির্দেশিত খাতে ব্যয়িত হবে। পূর্বঘোষিত পরিমাণের চেয়ে জমার পরিমাণ কম হলে মৃত ওয়াক্বিফের উত্তরাধিকারীগণ পূর্বঘোষিত পরিমাণ টাকা জমা করতে পারেন।


হিসাব খোলার জন্য প্রয়োজনীয়

ওয়াকিফ/ ওয়াকিফগণ কর্তৃক পূরণকৃত ও স্বাক্ষরিত হিসাব খোলার ফরম।
অন্য কোন হিসাবধারী/ ব্যাংক কর্তৃক গ্রহণীয় কোন ব্যক্তি কর্তৃক প্রাথমিক পরিচয়।
পরিচয়দানকারী কর্তৃক সত্যায়িত প্রত্যেক ওয়াকিফের দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি।
ওয়াকিফ/ ওয়াকিফগণ কর্তৃক সত্যায়িত মুতাওয়াল্লীর এক কপি সত্যায়িত ছবি।
পাসপোর্ট/ জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ অফিসের পরিচয়পত্র/ ওয়ার্ড কমিশনারের সার্টিফিকেট/ ব্যাংক কর্তৃক গ্রহণীয় যে কোন পরিচয়পত্রের কপি।
প্রাথমিক জমা এবং টিন (TIN) সার্টিফিকেট (যদি থাকে)।


সুবিধাসমূহ

আকর্ষনীয় প্রভিশনাল মুনাফার হার এবং সম্পূর্ণ সার্ভিস চার্জবিহীন হিসাবে পরিচালনা।
ভিন্ন ভিন্ন আয় সীমার মানুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন মাসিক কিস্তি এবং আমানতের ইসালামী শরীয়াহ্ মোতাবেক বিনিয়োগ ব্যবস্থা।
এই হিসাবের বিপরীতে কোন চেক ইস্যু করা হয় না।
এই হিসাবধারী মুদারাবা ভিত্তিতে বিনিয়োগের লাভের অংশ শেয়ার করবেন। যদি আমানতকারী বছর শেষে চূড়ান্ত মুনাফার হার ঘোষনার আগে আমানত উত্তোলন করতে চান তাহলে তিনি প্রভিশনাল মুনাফার হার অনুযায়ী মুনাফা পাবেন।
 যদি বছর শেষে চূড়ান্ত মুনাফার হার প্রভিশনাল মুনাফার হারের চেয়ে বেশী থাকে তাহলে আমানতকারী অতিরিক্ত মুনাফা পান।
হিসাবধারীর মৃত্যু হলে মুনাফাসহ সমুদয় টাকা নমিনীকে প্রদান করা হবে, হিসাবধারী অপ্রাপ্তবয়স্ক হলে আইনগত অভিভাবককে সমুদয় টাকা প্রদান করা হয়।
আমানতকারী যে কোন পর্যায়ে তিনটি কিস্তি প্রদান করতে ব্যর্থ হলে হিসাবটি ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী বন্ধ হয়ে যাবে এবং মেয়াদ পূর্তির আগেই ১ বছরের মধ্যে আমানত উত্তোলন করতে চাইলে কোন মুনাফা পান না।
আমানতকারী মেয়াদপূর্তির আগেই ১ থেকে ৩  বছরের মধ্যে আমানত উত্তোলন করতে চাইলে মুদারাবা সেভিংস ডিপোজিট হিসাবে প্রদত্ত প্রভিশনাল মুনাফার হার অনুযায়ী মুনাফা পেয়ে থাকে।

ব্যাংকের সুবিধা
এক্সিম ভিসা কার্ড, ডেবিট কার্ড, এটিএম কার্ড, এসএমএস ব্যাংকিং ও লকার সুবিধা।

SMS ব্যাকিং
এসএসএস ব্যাংকিং সুবিধা পেতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে exim<space<bal টাইপ করতে হয় এবং ৬৯৬৯ নম্বরে পাঠাতে হয়। ফিরতি মেসেজেই প্রত্যাশিত তথ্যাবলী পাওয়া যায়।


প্রধান কার্যালয়

সিম্ফনি, প্লট# এসই (এফ)৯, সড়ক# ১৪২, গুলশান এভিনিউ, গুলশান ১, ঢাকা
ফোন: ০২- ৯৮৮৯৩৬৩

Post a Comment

Previous Post Next Post